মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল না থাকলে বয়সের সঙ্গে অ্যালঝাইমার্স রোগের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, এমন কিছু পানীয় রয়েছে, যেগুলি মস্তিষ্কের ক্ষতি করতে পারে। তার ফলেও অ্যালঝাইমার্সের ঝুঁকি বাড়তে পারে। ব্যবহারিক জীবনে এই ধরনের পানীয় নিয়মিত পান করা হয়। কিন্তু তার ফলে যে মস্তিষ্কের ক্ষতি হতে পারে, তা অনেকেই বুঝতে পারেন না।
১) মদ্যপান: মদ্যপান স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী কি না, তা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে নানা মতামত প্রকাশ্যে আসে। এক সময়ে মনে করা হত, মদ্যপান হার্টের পক্ষে উপকারী। কিন্তু এখন জানা গিয়েছে, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা নষ্ট করতে পারে মদ্যপান। দীর্ঘ দিন মদ্যপানের ফলে স্মৃতিশক্তি লোপ পায়, অনিদ্রার সমস্যা দেখা দেয় এবং তা পেটের উপকারী জীবাণুদের ক্ষতি করে। তার ফলে মস্তিষ্কেও তার প্রভাব পড়ে।
২) নরম পানীয়: বাজারে যে সমস্ত নরম পানীয় পাওয়া যায়, তার মধ্যে কার্বন ডাইঅক্সাইড এবং অতিরিক্ত চিনি থাকে। প্রতি দিন মাত্রাতিরিক্ত চিনি খেলে তা রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করে। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, কৃত্রিম চিনি ব্যবহারের ফলে টাইপ টু ডায়াবিটিসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার ফলে দেহে প্রদাহ তৈরি হতে পারে। দেহে কোনও প্রদাহ তৈরি হলে তা মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। তার ফলে অ্যালঝাইমার্সের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।
৩) কলের জল: বহু বাড়িতে পরিশোধিত জল পান করার চল থাকলেও এখনও দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কলের জল বা উন্মুক্ত জলাশয়ের জল অনেকে পান করেন। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, এই ধরনের জলের মধ্যে ফ্লুয়োরাইড নামক একটি রাসায়নিক থাকে। মস্তিষ্কের ক্ষতি করতে পারে ফ্লুয়োরাইড। তাই অনেক সময়ে শিশুদের দাঁত মাজার জন্য ফ্লুয়োরাইডবিহীন মাজন ব্যবহার করতে হলা হয়। চিনের মতো দেশে সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, যে সমস্ত শিশুরা ফ্লুয়োরাইডের সংস্পর্শে এসেছে, পরবর্তী সময়ে তাদের বুদ্ধ্যঙ্কের পরিমাণ কমেছে।
১) মদ্যপান: মদ্যপান স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী কি না, তা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে নানা মতামত প্রকাশ্যে আসে। এক সময়ে মনে করা হত, মদ্যপান হার্টের পক্ষে উপকারী। কিন্তু এখন জানা গিয়েছে, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা নষ্ট করতে পারে মদ্যপান। দীর্ঘ দিন মদ্যপানের ফলে স্মৃতিশক্তি লোপ পায়, অনিদ্রার সমস্যা দেখা দেয় এবং তা পেটের উপকারী জীবাণুদের ক্ষতি করে। তার ফলে মস্তিষ্কেও তার প্রভাব পড়ে।
২) নরম পানীয়: বাজারে যে সমস্ত নরম পানীয় পাওয়া যায়, তার মধ্যে কার্বন ডাইঅক্সাইড এবং অতিরিক্ত চিনি থাকে। প্রতি দিন মাত্রাতিরিক্ত চিনি খেলে তা রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করে। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, কৃত্রিম চিনি ব্যবহারের ফলে টাইপ টু ডায়াবিটিসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার ফলে দেহে প্রদাহ তৈরি হতে পারে। দেহে কোনও প্রদাহ তৈরি হলে তা মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। তার ফলে অ্যালঝাইমার্সের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।
৩) কলের জল: বহু বাড়িতে পরিশোধিত জল পান করার চল থাকলেও এখনও দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কলের জল বা উন্মুক্ত জলাশয়ের জল অনেকে পান করেন। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, এই ধরনের জলের মধ্যে ফ্লুয়োরাইড নামক একটি রাসায়নিক থাকে। মস্তিষ্কের ক্ষতি করতে পারে ফ্লুয়োরাইড। তাই অনেক সময়ে শিশুদের দাঁত মাজার জন্য ফ্লুয়োরাইডবিহীন মাজন ব্যবহার করতে হলা হয়। চিনের মতো দেশে সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, যে সমস্ত শিশুরা ফ্লুয়োরাইডের সংস্পর্শে এসেছে, পরবর্তী সময়ে তাদের বুদ্ধ্যঙ্কের পরিমাণ কমেছে।